ঢাকায় ১০ লাখ লোক জমায়েতের টার্গেট জামায়াতের
ঢাকায় ১০ লাখ লোক জমায়েতের টার্গেট জামায়াতের
আগামী ১৯ জুলাই শনিবার ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশে ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। এই সমাবেশকে দলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ উপস্থিতি ও সাড়াদানকারী সমাবেশে পরিণত করতে প্রতিদিনই ঢাকাসহ সারা দেশে মিছিল, মিটিং ও গণসংযোগ করছে দলটি। সংশ্লিষ্ট নেতারা জানান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামীর ইতিহাসে প্রথম রাজনৈতিক সমাবেশ হবে এটি।
আগামী ১৯ জুলাই শনিবার ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশে ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। এই সমাবেশকে দলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ উপস্থিতি ও সাড়াদানকারী সমাবেশে পরিণত করতে প্রতিদিনই ঢাকাসহ সারা দেশে মিছিল, মিটিং ও গণসংযোগ করছে দলটি। সংশ্লিষ্ট নেতারা জানান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামীর ইতিহাসে প্রথম রাজনৈতিক সমাবেশ হবে এটি।
জাতীয় সমাবেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পুলিশের সার্বিক সহযোগিতাসহ নানা বিষয়ে আলোচনার জন্য গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সঙ্গে বৈঠক করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দ। অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের নেতৃত্বে দলের সাত সদস্যের প্রতিনিধিদল পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এই বৈঠকে অংশ নেয়। বৈঠক শেষে অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের সাংবাদিকদের বলেন, সাত দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে এই জাতীয় সমাবেশের আয়োজন করেছে জামায়াতে ইসলামী। এই সমাবেশ সফল, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমরা পুলিশের কাছে সহযোগিতা ও পরামর্শ চেয়েছি। যখন যেটা প্রয়োজন পুলিশের পক্ষ থেকে সেই সহযোগিতা করা হবে বলে আশ্বস্ত করা হয়েছে।
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কোনো ধরনের হুমকি বা সমাবেশ বাধাগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা এখন পর্যন্ত এ ধরনের শঙ্কা করছি না। তারপরও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, বিশেষ করে ঢাকা মহানগর জামায়াতসহ সবাই সাবধান থাকব, সাবধান আছি। প্রতিনিধিদলে অন্যদের মধ্যে ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ ও ড. রেজাউল করিম, কেন্দ্রীয় মজলিসের শুরা সদস্য মো. দেলাওয়ার হোসেন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান প্রমুখ। ডিএমপির পক্ষ থেকে সভায় সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইমস অ্যান্ড অপারেশন) নজরুল ইসলাম।